২২ নভেম্বর ২০২৫, ১২:২৮ পূর্বাহ্ন, ৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শনিবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়নকে ঘিরে সুবাতাস বানারীপাড়ায় ভূমিকম্পে মুহুর্তে বসতবাড়ি সন্ধ্যা নদী গর্ভে বিলীণ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুরের বরিশাল আগমন উপলক্ষে আগামীকাল শনিবার ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ
দৌলতখানে হালিমা খাতুন মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মোঃ নুরে আলম এর বিরুদ্ধে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগঃ

দৌলতখানে হালিমা খাতুন মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মোঃ নুরে আলম এর বিরুদ্ধে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগঃ

মোঃ হাফিজ উল্যাহ, ভোলা জেলা প্রতিনিধি ।। হালিমা খাতুন মহিলা ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ মো: নুরে আলমের বিরুদ্ধে নিয়োগ প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ঐ কলেজের ৮ জন কর্মচারী। ঐ ৮ কর্মচারী দৌলতখান প্রেসক্লাবে উপস্থিত হয়ে সোমবার বিকেল ৫ টায় সংবাদ সম্মেলনে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেন।

এ সময় উপস্থিত কর্মচারীদের পক্ষে লিখিত বক্তব্যে অফিস সহায়ক আনোয়ার হোসেন বলেন, কলেজ অধ্যক্ষ নুরে আলম ২০১০ সালে আমাকে অফিস সহায়ক পদে নিয়োগ দিয়ে আমার কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা, মো: ফয়সালকে অফিস সহকারি পদে নিয়োগ দিয়ে ৫ লাখ টাকা, ইসমাইল সওদাগরকে অফিস সহায়ক পদে নিয়োগ দিয়ে ৩ লাখ ৮ হাজার টাকা, সাথী বেগমকে ল্যাব এ্যাসিস্টেন্ট পদে নিয়োগ দিয়ে ৬ লাখ টাকা, মো: মিরাজকে অফিস সহায়ক পদে নিয়োগ দিয়ে ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, মো: হারুনকে অফিস সহায়ক পদে নিয়োগ দিয়ে ৬ লাখ টাকা, আমজাদ হাওলাদারকে নিয়োগ দিয়ে ৩ লাখ টাকা এবং শেফালী বেগমকে আয়া পদে নিয়োগ দিয়ে সাড়ে ৩ লাখ টাকা নিয়েছেন।

চাকরীর আশায় আমরা ৮ জন গরীব কর্মচারী জমি বিক্রি ও ধার দেনা করে অধ্যক্ষ মহোদয়কে ২৬ লাখ ৩৮ হাজার টাকা দিয়েছি। আমাদেরকে নিয়োগ দেওয়ার পর আমাদের কাছ থেকে যোগদান পত্রও নিয়েছেন। আমরা উল্লিখিত ৮ জন কর্মচারী গত ১৪ বছর যাবত যথারীতি কাজ করে আসছি। কিন্তু অধ্যক্ষ মহোদয় আজ অবধি আমাদেরকে এমপিওভুক্তির নামে কাল ক্ষেপন করে আসছেন। ভুক্তভোগী কর্মচারীগণ যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে অনতিবিলম্বে তাদের এমপিওভুক্তি অথবা তাদের কাছ থেকে অধ্যক্ষের নেওয়া টাকা ফেরত দাবী করেছেন। এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে অধ্যক্ষ মো: নুরে আলমের এ ০১৭১৯৬০৩৯৯২ নাম্বারে একাধিক ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় বক্তব্য দেওয়া সম্ভাব হয়নি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019