২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৩ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
সিলেটে বোরো ধান আবাদে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা

সিলেটে বোরো ধান আবাদে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা

আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: সিলেটে ব্যস্ত সময় কাটাতে দেখা যাচ্ছে কৃষকেরা। গোঠা সিলেটে বিভাগের মধ্যে সুনামগঞ্জে সবচেয়ে বেশি বোরা ধানের আবাদ করা হয়।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে গত বছর বোরো ধানের বাম্পার ফলন হওয়ায় এবার জমি আবাদে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন কৃষকেরা। গত প্রায় এক মাস ধরে জমি পরিচর্চা, জমিতে হাল দেয়া ও জমি রোপনসহ নানা কাজে ব্যস্ত সময় পার কৃষক, শ্রমিক ও জমির মালিকেরা। তবে গত বছর বড় জাতের ধান সহ অন্যান্য ধানের বাম্পার ফলন হলেও ব্রি-২৮ ও ব্রি-২৯ জাতের ছোট ধানের ফলন ভালো হয়নি। যে কারণে এবার কৃষকেরা ব্রি-২৮ ও ২৯ জাতের ধান আবাদ না করে ভালো জাতের ধান আবাদ করছেন। সেই সঙ্গে গত বছর থেকে এবার আবাদি জমির পরিমাণও বেড়েছে। ফলে প্রকৃতি অনুকুলে থাকলে আগামী বৈশাখ মৌসুমে শতভাগ বাম্পার ফলন উঠবে কৃষকদেও গোলায়। এমন লক্ষ্য বাস্তবায়নে জগন্নাথপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাওসার আহমেদ সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মাঠে-ময়দানে কাজ করছেন।
জগন্নাথপুর উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত বছর জগন্নাথপুর উপজেলার সবচেয়ে বড় নলুয়ার হাওর সহ সকল হাওর ও নন হাওর রকম ২০ হাজার ৩৪০ হেক্টর জমি আবাদ হয়েছিল। এবার নতুন করে আরো ৪৫ হেক্টর পতিত জমি আবাদের আওতায় এসেছে। ফলে নতুন করে সরকারি ভাবে জমি আবাদ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ হাজার ৩৮৫ হেক্টর জমি। আর উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে এক লাখ ১০ হাজার ৫০২ মেট্রিকটন ধান।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019