২১ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৪৪ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
নলছিটিতে একই দিনে বিদ্যালয়ে নেই ৩ শিক্ষক, শোকজ

নলছিটিতে একই দিনে বিদ্যালয়ে নেই ৩ শিক্ষক, শোকজ

ঝালকাঠি প্রতিনিধি :
ঝালকাঠির নলছিটিতে কুশঙ্গল নিকারীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একই দিনে তিন শিক্ষক অনুপস্থিত থাকায় তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেয়া হয়েছে। রোববার (৩০ আগস্ট) ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকসহ তিনজন শিক্ষককে নোটিশ দিয়েছে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সাইদুর রহমান স্বপন ।

উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা সাইদুর রহমান স্বপন স্বাক্ষরিত ওই শোকজ নোটিশে আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে জবাব দিতে বলা হয়েছে।

শোকজপ্রাপ্ত শিক্ষকরা হলেন, ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস এম সেলিম হোসাইন, সহকারি শিক্ষক মো. ফেরদৌস সর্দার ও নাজমা বেগম।

সরেজমিনে বুধবার (৩০ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে কুশঙ্গল নিকারীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গেলে দেখা যায়, সহকারি শিক্ষিকা আয়শা আক্তার শান্তা ও সাবিহা সুলতানা অফিস কক্ষে বসে আছেন। তবে কোনো শিক্ষার্থীই বিদ্যালয়ের উপস্থিত ছিল না তখন।

স্থানীয়দের অভিযোগ, এই বিদ্যালয়ে শিক্ষকরা নিয়মিত আসেন না। মাঝে মধ্যে আসলেও দেরিতে আসেন। সঠিক সময়ে শিক্ষকরা না থাকলে দুষ্টুমি আর মারামারি করে থাকে। এ অবস্থায় এলাকার বাইরে শিশুদের পড়ালেখা করানোর চিন্তা করছেন অনেক এলাকাবাসীরা। তবে হতদরিদ্র পরিবারের পক্ষে তাদের সন্তানকে অন্য জায়গায় পড়ালেখা করানোর ক্ষমতা না থাকায় বাধ্য হয়ে এ স্কুলে পড়াতে হচ্ছে।

কুশঙ্গল নিকারীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস এম সেলিম হোসাইন, এটিও স্যারের কাছে আমার ছুটির আবেদন দেয়া ছিল। আর সহকারি শিক্ষিকা নাজমা বেগম ছুটি চাওয়ায় তাকে মৌখিকভাবে ছুটি দিয়েছি। ফেরদৌস নামে অপর সহকারি শিক্ষক হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে বাড়ি চলে গেছেন।

তবে প্রধান শিক্ষক ছুটিতে থাকা অবস্থায় সহকারি শিক্ষকদের ছুটি দিতে পারেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি কোন সদুত্তর দিতে পারেননি।

উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) সাইদুর রহমান স্বপন বলেন, ওই বিদ্যালয়ের তিন শিক্ষককে এরই মধ্যে শোকজ করা হয়েছে। তিন কার্যদিবসের মধ্যে শোকজ নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে। জবাব পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019