২১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৪১ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
বাইক না পেয়ে বিয়ের আসর থেকে পালালেন বর

বাইক না পেয়ে বিয়ের আসর থেকে পালালেন বর

আজকের ক্রাইম ডেক্স : যৌতুকে মোটরসাইকেল না পেয়ে বিয়ের আসর থেকে পালিয়েছেন এক বর! ভারতের উত্তরপ্রদেশের বরাবাঁকীর এক বিয়ের অনুষ্ঠানে ঘটেছে এই ঘটনা।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বরের এমন কাণ্ডে কান্নায় ভেঙে পড়েন কনে। তিনি হুমকি দিয়েছেন, বিয়ে না হলে আত্মহত্যা করবেন।

দেশটির পুলিশ সূত্রে খবর, গত ২ ডিসেম্বর বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল। পাত্রপক্ষও এসে হাজির হয়। কিন্তু বিয়ের অনুষ্ঠানের পর্ব আসতেই ঝামেলা বাধে।

যৌতুকে মোটরসাইকেল কেন দেওয়া হয়নি, এই দাবি তুলে বিয়ে করবেন না বলে বেঁকে বসেন বর। শেষমেশ বিয়ে না সেরেই বিয়ের আসর ছেড়ে অতিথিদের নিয়ে চলে যান তিনি।

জানা যায়, কনের বাড়ি রাজ্যের জহাঙ্গিরাবাদে। আর বর অযোধ্যার। ‘তিলক’ অনুষ্ঠান শেষে বর এবং কনেপক্ষের মধ্যে যৌতুক নিয়ে বচসা শুরু হয়ে যায়।

বরপক্ষের দাবি, তাদের ছেলেকে মোটরসাইকেল দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন পাত্রীর বাবা। কিন্তু সেই কথা রাখেননি।

কিন্তু কনে পক্ষের দাবি, তাদের আর্থিক অবস্থা ভালো নয়। আর এমন কোনও প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়নি। ফলে টানাপড়েন শুরু হয় দু’পক্ষের মধ্যে। তার পরই বিয়ের মণ্ডপ ছাড়েন বর।

এই ঘটনায় হুলস্থুল পড়ে বিয়েবাড়িতে। পাত্রীপক্ষের তখন দিশাহারা অবস্থা। পাত্রীও কান্নায় ভেঙে পড়েন। এরপরই বর এবং পাত্রপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে থানার দ্বারস্থ হন পাত্রীর বাবা।

কিন্তু অভিযোগ, থানার এক কনস্টেবল তাঁদের বাড়ি পাঠিয়ে দেন। সঙ্গে প্রতিশ্রুতি দেন খুব শিগগিরই পাত্র বিয়ের জন্য হাজির হবেন। কিন্তু পাত্র আর আসেননি।

এর পরই পাত্রী একটি নোট লিখে আত্মহত্যার হুমকি দেন। তিনি লেখেন, আমার বাবা অনেক গরিব। পুলিশের কাছে অনুরোধ, আমার বিয়ের ব্যবস্থা করুন। যদি বিয়ে না হয়, তা হলে আত্মহত্যা করব।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019