২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
নিষিদ্ধ হচ্ছে বিয়ে ছাড়া যৌন সম্পর্ক

নিষিদ্ধ হচ্ছে বিয়ে ছাড়া যৌন সম্পর্ক

অনলাইন ডেস্ক ‍॥ বিয়ে ছাড়া যৌন সম্পর্ক নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে ইন্দোনেশিয়া। এ মাসেই দেশটির পার্লামেন্টে এ আইন পাসের পক্ষে-বিপক্ষে ভোট হবে। ধারণা করা হচ্ছে, এ আইনের পক্ষেই ভোট পড়বে বেশি। এটি কার্যকর হলে বিয়ে ছাড়া যৌন সম্পর্কের ক্ষেত্রে এক বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে জানানো হয়, আগামী সপ্তাহেই এটি কার্যকর হবে বলে মনে করছেন ইন্দোনেশিয়ার রাজনীতিবিদরা। এই আইন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক এবং দেশটিতে থাকা বিদেশিদের জন্যও প্রযোজ্য হবে। তবে শুধুমাত্র তখনই এ আইন সক্রিয় হবে যখন তৃতীয় কোনো পক্ষ এ নিয়ে মামলা করবে। এর ফলে বিয়ের পর অন্য স্বামী বা স্ত্রী ছাড়া অন্য কারও সঙ্গে যৌন সম্পর্ক অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে। এছাড়া অবিবাহিতদের বাবা-মা চাইলেও এই মামলা করতে পারবেন।

নতুন আইনে বিয়ের পূর্বে যৌন সম্পর্কের ক্ষেত্রে ৬ মাসের সাজার বিধান রাখা হয়েছে। যদিও এ আইন নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে ইন্দোনেশিয়ার ব্যবসায়ী গোষ্ঠীগুলো।

তারা বলছে, এ ধরণের আইন ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন নষ্ট করবে। বিদেশিরা আর ইন্দোনেশিয়ায় বিনিয়োগ করতে চাইবে না। এর আগে ২০১৯ সালে এ আইনের খসড়া উপস্থাপন করা হয়েছিল। কিন্তু সে সময় দেশব্যাপী বিক্ষোভের কারণে এটি পিছিয়ে যায়। মূলত দেশটির শিক্ষার্থীরাই সবথেকে বেশি এই আইনের বিরোধিতা করছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019