২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:২৭ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
ইসি গঠনে আইন আসছে দুই অধিবেশনের মধ্যে: আইনমন্ত্রী

ইসি গঠনে আইন আসছে দুই অধিবেশনের মধ্যে: আইনমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, শিগগির নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন আনা হচ্ছে। এক্ষেত্রে জাতীয় সংসদের আগামী দুটি অধিবেশনের মধ্যেই এটাকে বিল আকারে আনা হবে। তবে এবারের কমিশন এই আইনের অধীনে হবে না।

রোববার (২৮ নভেম্বর) জাতীয় সংসদে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) বিল ২০২১ বাছাই কমিটিতে পাঠানোর প্রস্তাবের ওপর বক্তব্য দিতে গিয়ে আইনমন্ত্রী এ তথ্য জানান।

এর আগে বিলটি বাছাই কমিটিতে পাঠানোর প্রস্তাবের ওপর বক্তব্য দিতে গিয়ে বিএনপির হারুনুর রশিদ ও জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নু নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন প্রণয়নের কথা বলেন। চুন্নু এই আইনটির পাশাপাশি উচ্চ আদালতে বিচারপতি নিয়োগেও আইন করার দাবি করেন।

জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানান, বিচারক নিয়োগ আইন এবং নির্বাচন কমিশন গঠন দুটি আইনেরই খসড়া করা হচ্ছে।

সম্প্রতি সুশাসনের জন্য নাগরিক, সুজনের প্রতিনিধিদের সাক্ষাতের প্রসঙ্গ টেনে আইনমন্ত্রী বলেন, তারা একটা আইনের ড্রাফট (নির্বাচন কমিশন গঠনে) করেছে, সেটা দিতে এসেছিলেন। উনারা বলছিলেন এটাতে সবই আছে। এটা অধ্যাদেশ আকারে করে দিলেও তো হয়ে যায়। তখন আমি পরিষ্কার বলেছি, নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের এই আইন সংসদে আলোচিত না হওয়া পর্যন্ত আইনটি করা ঠিক হবে না। এতে আমি বোধ হয় সংসদ সদস্যদের সম্মান কমাইনি, বাড়িয়েছি। আমি মনে করি, এটা সংসদে আলোচিত হওয়া উচিত।

মন্ত্রী বলেন, আমার পরিকল্পনা এর (চলতি সংসদের) পরের সংসদ বা তার পরের সংসদে আমরা এটা আলাপ করবো। কিন্তু অন্যান্য আনুসঙ্গিক কাজ তাড়াহুড়া করে ২০২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে করা যাবে না বলেই আমি বলেছি। প্রাকটিক্যাল স্পিকিং অ্যন্ড স্পিকিং দ্য ট্রুথ ইজ দ্য রাইট থিং। সেজন্য আমি আশ্বস্ত করিনি। তবে দুটোই আমরা করার চেষ্টা করছি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019