২১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৩৪ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
ভারতে পুরুষের তুলনায় বাড়লো নারীর সংখ্যা

ভারতে পুরুষের তুলনায় বাড়লো নারীর সংখ্যা

আজকের ক্রাইম ডেক্স

স্বাধীনতার পর প্রথমবারের মতো ভারতে পুরুষদের তুলনায় নারীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেল। গোটা দেশে নারী ও পুরুষের অনুপাত হয়েছে ১০২০:১০০০ অর্থাৎ এখন প্রতি ১০২০ নারী পিছু পুরুষের সংখ্যা ১০০০ জন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয় ‘জাতীয় পরিবার ও স্বাস্থ্য জরিপ-৫’ বা (এনএফএইচএস-৫) যে তথ্য সামনে এসেছে তাতে নারীর সংখ্যা পুরুষকে ছাড়িয়ে গিয়েছে।

২০১৫-২০১৬ সালে এনএফএইচএস-৪’এর তরফে প্রকাশিত রিপোর্টে ১০০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ছিল ৯৯১ জন।

গ্রামেও বেড়েছে জনসংখ্যা। রিপোর্ট অনুযায়ী গ্রামে প্রতি ১০০০ জন পুরুষে নারীর সংখ্যা ১০৩৭ জন, সেখানে শহর এলাকায় প্রতি ১০০০ জন পুরুষে নারী ৯৮৫ জন।
তবে কেবল নারী-পুরুষের অনুপাতই নয়, জন্মের সময় লিঙ্গ অনুপাতও তুলনামূলকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। শেষবার ২০১৫-২০১৬ সালের রিপোর্টে যেখানে প্রতি ১০০০ শিশুতে ৯১৯ জন কন্যা ছিল, সেখানে ২০১৯-২০২০ সালে তা বেড়ে ৯২৯ হয়েছে।

গত ২৪ নভেম্বর কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ২০১৯-২১ সালের এনএফএইচসি রিপোর্ট প্রকাশ করে। ১৪ টি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের প্রায় ৬ লাখ ঘরে এই জরিপ চালায় বলে জানা গেছে। ওই রাজ্যগুলির জনসংখ্যা, জন্মহার, শিশুদের স্বাস্থ্য, পরিবার কল্যাণ, পুষ্টি ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অন্য বিষয়গুলিও পর্যালোচনা করা হয়েছে।

জাতীয় পরিবার ও স্বাস্থ্য জরিপের রিপোর্ট অনুযায়ী প্রজননের সংখ্যাতেও নিয়ন্ত্রণ এসেছে।

২০১৫-১৬ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী দেশে প্রতি নারী পিছু সন্তানের সংখ্যা ছিল ২.২ সেখানে ২০১৯-২১ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতি নারী পিছু সন্তান এসে দাঁড়িয়েছে ২-এ।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019