২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৪২ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
জগন্নাথপুরে আলুখাল নদীতে স্থানীয়দের উদ্যোগে বাঁশের সেতু।

জগন্নাথপুরে আলুখাল নদীতে স্থানীয়দের উদ্যোগে বাঁশের সেতু।

সিলেট প্রতিনিধি: সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার আশারকান্দি ইউনিয়নের দাওরাই গ্রাম এলাকায় অবস্থিত আলুখাল নদী। এ নদীতে সেতু হলে জগন্নাথপুর ও ওসমানীনগর থানা এলাকার সাথে যোগাযোগের সেতুবন্ধন হতো। সেতু না থাকায় যুগযুগ ধরে অত্র অঞ্চলের মানুষ ভোগান্তির শিকার হয়ে আসছেন। ইতোপূর্বে এ নদীতে খেয়া নৌকা ডুবিতে স্কুল ছাত্রী নিহত সহ বেশ কিছু অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনা ঘটেছে। আলুখাল নদীতে সেতু নির্মাণের দাবিতে স্থানীয়রা করেছেন অনেক আন্দোলন। তাতেও কাজ হয়নি। জনগণের স্বপ্ন কোথায় ফাইলবন্দি হয়ে আছে কেউ জানেন না। তবুও এখানে সেতু হবে, এমন স্বপ্ন নিয়ে আশার প্রহর গুনছেন সাধারণ মানুষ।
এদিকে-গত কয়েক বছর ধরে স্থানীয়দের উদ্যোগে গভীর এ নদীতে হেমন্ত মৌসুমে বাঁশের ছোট সেতু নির্মাণ করা হলেও বর্ষা মৌসুমে খেয়া নৌকা দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারপার করেন এ অঞ্চলের মানুষ। প্রতি বছরের মতো এবারো গত কয়েক মাস আগে ছোট বাঁশের সেতু নির্মাণ করা হয়। এ সেতু দিয়ে শুধু মোটরসাইকেল ও পায়ে হেঁটে মানুষ পারাপার হতে পারেন। অন্য কোন যানবাহন পারাপার হতে পারে না।
সরজমিনে পথচারীরা জানান, হেমন্ত মৌসুমে বাঁশের সেতু থাকলেও বর্ষা মৌসুমে থাকে না। তখন আমাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া নৌকায় পারাপার হতে হয়। তাই জন দুর্ভোগ লাঘবে আলুখাল নদীতে একটি সেতু নির্মাণ অতীব জরুরী হয়ে পড়েছে। এ ব্যাপারে ৮ জুন মঙ্গলবার আশারকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আবু ইমানী বলেন, গত কয়েক বছর ধরে স্থানীয়দের ব্যক্তি উদ্যোগে শুধু হেমন্ত মৌসুমে আলুখাল নদীতে বাঁশের সেতু নির্মাণ করা হয়। প্রতি বছরের মতো এবারো করা হয়েছে। তবে এখানে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জোরালো হয়ে উঠেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) গোলাম সারোয়ার জানান, আলুখাল নদীতে সেতু নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019