২১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৪৪ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
শান্তিরক্ষীরা বিশ্বে বাংলাদেশের পতাকাকে সমুন্নত রাখবেন : প্রধানমন্ত্রী।

শান্তিরক্ষীরা বিশ্বে বাংলাদেশের পতাকাকে সমুন্নত রাখবেন : প্রধানমন্ত্রী।

অনলাইন ডেস্ক :: বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দায়িত্বরত শান্তিরক্ষীদের পেশাদারিত্ব, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্বপালনের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আপনারা বিশ্বে বাংলাদেশের পতাকাকে সমুন্নত রাখবেন। পেশাদারিত্ব, নিষ্ঠা, আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবেন। যখন যে সরঞ্জাম লাগবে, ব্যবস্থা করে দেব।

শনিবার (২৯ মে) ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২১’ উদযাপন অনুষ্ঠানে সংযুক্ত হয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, সারাবিশ্বে কোভিড-১৯ ভীষণভাবে মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে। এ সময় ধৈর্য ও ধীরস্থিরভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। আল্লাহর ওপর ভরসা রাখতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ’আমাদের যারা শান্তিরক্ষায় যাচ্ছে, তাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছি। সব ধরনের সুযোগ সুবিধা ও নিরাপত্তার ব্যবস্থাও করছি। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য যা যা প্রয়োজন সঙ্গে সঙ্গ তাই দেয়ার ব্যবস্থা করছি। সফরে বিশ্বের যখন যেখানে গেছি, সেখানে সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীরা আমাদের শান্তিরক্ষীদের ভূয়সী প্রশংসা করেন। গর্বে আমার বুকটা ভরে গেছে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ। এটা গর্বের বিষয়, আপনারা বিশ্বশান্তি রক্ষায় কাজ করছেন। যেখানেই যাচ্ছেন, বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করছেন। পরকে আপন করে নেয়ার মতো কাজটি করছেন। জানি আপনাদের কষ্ট হয়, বৈরী পরিবেশে দায়িত্ব পালন করছেন। এটা একটা চ্যালেঞ্জও। সবচেয়ে সংঘাতপূর্ণ-জটিল জায়গায় আমাদের শান্তিরক্ষীরা সফলভাবে কাজ করছে। এজন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। আপনাদের নিয়ে আমি গর্ববোধ করি।’

শান্তিরক্ষী বাহিনীতে কর্মরত নারীদের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নারী পাইলটদের নিয়ে খুব গর্ববোধ করি। এখন সব জায়গায় মেয়েদের একটা ভালো সুযোগে আছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের মানুষের অর্থনীতির উন্নয়ন, দারিদ্র্য দূরীকরণ, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ বংশধরদের জন্য শিক্ষা-দীক্ষা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও কর্মসংস্থান তৈরি করাই আমাদের কাজ। আমরা সেটা করছি।’

অনুষ্ঠানে আরও অংশ নেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন, প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, পররাষ্ট্র সচিব, সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদসহ বিভিন্ন বাহিনী প্রধান ও বিভিন্ন দেশে কর্মরত শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা।

অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের বাংলাদেশ কো-অর্ডিনেটরও বক্তব্য রাখেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019