২৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:২৭ পূর্বাহ্ন, ১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি, রবিবার, ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
দীর্ঘ ৯ মাস পর বরিশাল জেলা ছাত্রদলের সভাপতির পদে ফিরে এলেন ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুর আলম মিঠু বরিশালে পেশাদার ৩৫ সাংবাদিক সংগঠনের সঙ্গে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত মানসম্মত শিক্ষা ছাড়া টেকসই জাতি গড়া সম্ভব নয়……….ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে নতুন ইতিহাস রচিত হবে : জামায়েত ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়নকে ঘিরে সুবাতাস বানারীপাড়ায় ভূমিকম্পে মুহুর্তে বসতবাড়ি সন্ধ্যা নদী গর্ভে বিলীণ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুরের বরিশাল আগমন উপলক্ষে আগামীকাল শনিবার ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
তালা ভেঙে হলে ঢুকছেন জাবি শিক্ষার্থীরা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

তালা ভেঙে হলে ঢুকছেন জাবি শিক্ষার্থীরা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আজকের ক্রাইম ডেক্স
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর ফটকের তালা ভেঙে প্রবেশ করছেন।

শনিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আল বেরুনী হল, নওয়াব ফয়জুন্নেছা হল, বেগম খালেদা জিয়া হল, শেখ হাসিনা হল, জাহানারা ইমাম হল, প্রীতিলতা হলসহ বিভিন্ন হলে প্রবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।

এরপর অন্য হলের দিকে অগ্রসর হন তারা। একে একে সব হলগুলোতে প্রবেশ করেন তারা।

এর আগে শনিবার সকাল ১০টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে জড়ো হতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এরপর বেলা ১১টার দিকে তিনটি দাবি পেশ করেন তারা।

দাবিগুলো হলো- শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের গ্রেফতার ও বিচার করা, গেরুয়ার সঙ্গে ক্যাম্পাসের সংযোগ স্থায়ীভাবে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া এবং বিশ্ববিদ্যালয় ও আবাসিক হল খুলে দেয়া।

এসময় দুপুর ২টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল আবাসিক হল খুলে দেওয়ার দাবি করেন শিক্ষার্থীরা। দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারিও দেন তারা।

দাবি ঘোষণার পর শহীদ মিনার থেকে ক্যাম্পাসের প্রধান সড়ক ধরে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে গেলে শিক্ষার্থীরা সেখানে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল খুলতে যান তারা।

শিক্ষার্থীরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয় ও আবাসিক হলগুলো বন্ধ থাকায় দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের এলাকায় মেস ও বাসা ভাড়া নিয়ে থাকছেন। এর মধ্যে গেরুয়া এলাকায় তিন শতাধিক শিক্ষার্থী থাকেন। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সেখানে থাকা কোনোভাবেই নিরাপদ নয়। এখন হল খুলে দেওয়ার বিকল্প নেই বলেও দাবি করেন তারা।

শুক্রবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চলা সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০ শিক্ষার্থী আহত হন। রাত আটটার দিকে পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা ঘটনাস্থলে যান। তারা আহত শিক্ষার্থীদের উদ্ধার করেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019