২৩ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৩ পূর্বাহ্ন, ১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি, রবিবার, ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
দীর্ঘ ৯ মাস পর বরিশাল জেলা ছাত্রদলের সভাপতির পদে ফিরে এলেন ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুর আলম মিঠু বরিশালে পেশাদার ৩৫ সাংবাদিক সংগঠনের সঙ্গে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত মানসম্মত শিক্ষা ছাড়া টেকসই জাতি গড়া সম্ভব নয়……….ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে নতুন ইতিহাস রচিত হবে : জামায়েত ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়নকে ঘিরে সুবাতাস বানারীপাড়ায় ভূমিকম্পে মুহুর্তে বসতবাড়ি সন্ধ্যা নদী গর্ভে বিলীণ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুরের বরিশাল আগমন উপলক্ষে আগামীকাল শনিবার ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের নাগরিক ছিলেন না: নৌ প্রতিমন্ত্রী। আজকের ক্রাইম-নিউজ

জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের নাগরিক ছিলেন না: নৌ প্রতিমন্ত্রী। আজকের ক্রাইম-নিউজ

ওয়েব ডেস্ক
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্তকে সঠিক উল্লেখ করে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের নাগরিক ছিলেন না, তিনি পাকিস্তানের নাগরিক।

শনিবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার শেওলা স্থলবন্দর উদ্বোধনকালে এসব মন্তব্য করেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।
এদিন মন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের নাগরিক ছিলেন না। তিনি পাকিস্তানের নাগরিক। তার মা-বাবাও ছিলেন পাকিস্তানি। তিনি যদি বাংলাদেশি নাগরিক হতেন তাহলে তার মা-বাবার কবর পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসতেন। অতীতে অনেক মুক্তিযোদ্ধার কবর পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে আনা হয়েছে। কিন্তু জিয়াউর রহমানের মা-বাবার কবর তো আর বাংলাদেশে নিয়ে আশা হয়নি।

বিয়ানীবাজার উপজেলার শেওলা স্থলবন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও মতবিনিময় সভায় শনিবার প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে পুরো দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। অতীতে সরকারের অপরিকল্পিত উন্নয়ন ভাবনা এবং প্রকল্পে লুটপাটের কারণে আমরা ক্রমশ পিছিয়ে যাচ্ছিলাম। এখন প্রতিটি প্রকল্প স্বচ্ছভাবে পরিচালিত হওয়ায় উন্নয়ন কার্যক্রম ত্বরান্বিত হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষের চাওয়া আমরা পূরণ করতে পেরেছি। মানুষ কি চায়, তা জানার জন্য আমরা ঘরে-ঘরে যাচ্ছি। গ্রামীণ উন্নয়নে প্রতিনিয়ত নতুন প্রকল্প গ্রহণ করছি। রাজনীতি, উন্নয়ন, গণতন্ত্র একসঙ্গে চালাতে হবে। যা চালকের আসনে থেকে পরিচালিত করছেন শেখ হাসিনা। সব পর্যায় থেকে দুর্নীতি দূর করতে তিনি কঠোর অবস্থানে রয়েছেন। তার যোগ্য নেতৃত্বে করোনাকালীন এই কঠিন সময়েও বাংলাদেশের অর্থনীতি মজবুত অবস্থানে রয়েছে।
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কে এম তারিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত কাস্টমস কমিশনার রাশেদুল হাসান, সিলেটের জেলা প্রশাসক কাজি এম এমদাদুল ইসলাম, ইউএনও মৌসুমী মাহবুব, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (জকিগঞ্জ সার্কেল) সুদীপ্ত রায় ও আওয়ামী লীগ সভাপতি আতাউর রহমান খান।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019