২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৩২ অপরাহ্ন, ৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শনিবার, ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়নকে ঘিরে সুবাতাস বানারীপাড়ায় ভূমিকম্পে মুহুর্তে বসতবাড়ি সন্ধ্যা নদী গর্ভে বিলীণ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুরের বরিশাল আগমন উপলক্ষে আগামীকাল শনিবার ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ
কীর্তনখোলা লঞ্চ মালিক ফেরদৌসের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

কীর্তনখোলা লঞ্চ মালিক ফেরদৌসের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আজকের ক্রাইম ডেক্স: কীর্তনখোলা নেভিগেশন কোম্পানির প্রোপ্রাইটর (কীর্তনখোলা লঞ্চ মালিক) মঞ্জুরুল আহসান ফেরদৌসের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা দায়ের হয়েছে।

১৭ জানুয়ারী রোববার বরিশালের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করলে ভারপ্রাপ্ত বিচারক শামীম আহমেদ পিবিআইকে তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দেন।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী সেলিম হাওলাদার জানায়, ফেরদৌসের বাড়ি বরিশাল নগরীর বিরুদ্ধে নবগ্রাম রোডস্থ হাতেম আলী কলেজ চৌমাথা এলাকায়। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন একই এলাকার বাসিন্দা লুতফুর রহমান। অভিযোগে তিনি বলেন অভিযুক্ত ফেরদৌস তার পূর্ব পরিচিত এবং বরিশাল পাবলিক হেলথ এর ১ম শ্রেণীর ঠিকাদার।

সে ঠিকাদারি কাজে টাকা ধার নিয়ে ফেরত দিয়ে বিশ্বাস স্থাপন করে মোটা অংকের টাকা নিয়ে প্রতারণায় মাতছে। তিনি গভীর নলকুপ বসানোর টেন্ডার পাওয়ার কথা বলে কাজ শুরু করতে লুতফুরের কাছে ৮ লাখ টাকা ধার চায়। ১৯৯৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারী মুক্তিযোদ্ধা কমাণ্ডার কুতুবউদ্দিন আহমেদ এর বাসায় বসে বিল পেয়ে লভ্যাংশ সহ ফেরত দেয়ার শর্তে ৮ লাখ টাকা ধার নেয়।

নির্ধারিত মেয়াদ শেষে তার কাছে টাকা ফেরত চাইলে সে দেইদিচ্ছি বলে ঘুরাতে থাকে। শালিস মিমাংসা হলে সেখানেও সে টাকা ফেরত দেয়ার অংগীকার করে। পরবর্তীতে আবারও টালবাহানা করে। গত ৪ জানুয়ারী টাকা ফেরত চাইলে সে অস্বীকার করে। এধরণের অভিযোগ দেয়া হলে আদালত ওই আদেশ দেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019