২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন, ৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শনিবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়নকে ঘিরে সুবাতাস বানারীপাড়ায় ভূমিকম্পে মুহুর্তে বসতবাড়ি সন্ধ্যা নদী গর্ভে বিলীণ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুরের বরিশাল আগমন উপলক্ষে আগামীকাল শনিবার ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ
সন্ধ্যা নামলেই ভূতের ভয়, ১৬ পরিবার গ্রামছাড়া। আজকের ক্রাইম-নিউজ

সন্ধ্যা নামলেই ভূতের ভয়, ১৬ পরিবার গ্রামছাড়া। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক :: প্রতিদিন সন্ধ্যা নামলেই ভূতের ভয় তাড়া করে পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়ার চালিবাড়ী ডিহিপাড়া গ্রামের বাসিন্দাদের। এই ভয়ে একের পর এক গ্রাম ছাড়তে শুরু করে তারা। এ পরিস্থিতিতে এখন প্রায় জনশূন্য হয়ে পড়েছে পুরো গ্রামটি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া শহর থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে চালিবাড়ী ডিহিপাড়া গ্রামের অবস্থান। গ্রামটিতে এক সময় ১৬ থেকে ১৭টি পরিবার বাস করতো। তাদের জীবন-জীবিকাও ছিল খুবই সাধারণ। কিন্তু এক রাতের ঘটনায় গ্রামটির পুরো চেহারা বদলে যায়।

প্রায় চার বছর আগের ঘটনা। ওই গ্রামে এক যুবক খুন হয়। এরপর থেকে প্রতিদিন সন্ধ্যা নামলেই ভূতের আতঙ্ক তাড়া করতে থাকে গ্রামটির বাসিন্দাদের। ঘরবাড়ি ফেলে গ্রাম ছাড়তে থাকে একের পর এক পরিবার।

পরে প্রশাসনের উদ্যোগ ও আশ্বাসে দু-একটি পরিবার ফিরে আসলেও বাকিরা আর ফেরেনি। এদিকে যারা ফিরে এসেছেন তাদের মধ্যে এখনও আতঙ্ক বিরাজ করছে। আতঙ্ক নিয়েই গ্রামটিতে বসবাস করছে তারা।

ফিরে আসা পরিবারগুলোর দাবি, গ্রামটি ব্যাপারে প্রশাসনের দৃষ্টি রয়েছে। তবে আরেকটু উদ্যোগ নিলে বাকি পরিবারগুলোও ফিরে আসতে পারে। এদিকে ওই গ্রামে আজও বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি। রাস্তা-ঘাট কাঁচা, পাকা বাড়িও তেমন নেই। ধ্বংসস্তুপের মতো পড়ে আছে কয়েকটি বাড়ি। সবমিলিয়ে গ্রামটিতে এখনও ভূতুড়ে পরিবেশ বিরাজ করছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019