২৮ মার্চ ২০২৪, ০২:২১ অপরাহ্ন, ১৭ই রমজান, ১৪৪৫ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
নিখোঁজ সংবাদ নিখোঁজ সংবাদ শেবাচিম হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের বেতন বৃদ্ধির ধর্মঘটে জিম্মি রোগীরা গৌরনদী প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ কামাল হোসেনের দাফন সম্পন্ন বানারীপাড়ায় সিএনজি দূর্ঘটনায় চালক নিহত: ৫ যাত্রী আহত বাবুগঞ্জে অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে ওয়ার্কার্স পার্টি থেকে আওয়ামী লীগে যোগদান সিলেটে ঈদকে টার্গেট করে বেড়েছে ছিনতাই ঝালকাঠি পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের অংশীজন সম্মেলন অনুষ্ঠিত দামুড়হুদায় বিজিবির হাতে কষ্টিপাথর ক্রয়ের ৩ জেলার ৬ জনকে টাকা ও মাইক্রোবাস ও মোবাইল সেটসহ গ্রেফতার বরিশালে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষ্যে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত চুয়াডাঙ্গায় জেলা প্রশাসকের আয়োজনে জাতীয় দিবসে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা,আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান
পাকিস্তান নয়, ভারতের পরমাণু রাডারের নতুন লক্ষ্য চীন: রিপোর্ট। আজকের ক্রাইম-নিউজ

পাকিস্তান নয়, ভারতের পরমাণু রাডারের নতুন লক্ষ্য চীন: রিপোর্ট। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক

সবদিক থেকেই তৈরি ভারত। আলোচনার রাস্তা খোলা রেখে প্রস্তুতি সারছে দেশটি। চীনের সঙ্গে যে কোনও সংঘাতের পথে যেতে তৈরি ভারত। সাম্প্রতিক সময়ে পরমাণু শক্তিধর দেশ ভারত নিজেদের পরমাণু নীতির অভিমুখও বদল করেছে।

পাকিস্তান নয়, এখন নয়াদিল্লির পরমাণুর নীতির মূল লক্ষ্য চীনকে ভয় দেখানো।

রিপোর্ট বলছে, ভারতের পরমাণু অস্ত্রগুলির রাডারে চলে এসেছে চীন। ২০১৭ সালের ডোকলাম পর্বের পর থেকেই এই রাডারের অভিমুখ বদল হয়েছে। ভুটান সীমান্তে সংঘাতের পর থেকেই চরম সতর্কতা জারি করা হয় ভারতের সেনাবাহিনী ও বিমান বাহিনীর মধ্যে।

পরমাণু বিশেষজ্ঞ হ্যানস এম ক্রিস্টেনসেন ও ম্যাট কোর্ডা একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেন গত ২০ জুলাই। যেখানে এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়।
তারা ওই প্রতিবেদনে জানান, এতদিন পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতের জেরে নয়াদিল্লির পরমাণু নিশানার মূলে ছিল ইসলামাবাদ। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শত্রু বদলেছে। এবার তালিকার নতুন সংযোজন চীন।

ভারতের নতুন অগ্নি মিসাইলের যা রেঞ্জ, তা চীনকে লক্ষ্য রেখেই তৈরি করা বলে মনে হচ্ছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, পরবর্তী দশকে চীনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের ফলশ্রুতিই মিসাইলের অভিমুখ নির্ধারণ করবে। এছাড়াও চীনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের ভিত তৈরি করবে চীনের সঙ্গে পাকিস্তানের সখ্যতার গভীরতা। ফলে চীন ও পাকিস্তান দুই দেশই ভারতের কাছে একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ।

তবে রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারত ধীরে চলো নীতি নিয়েছে। সবদিক বিবেচনা করেই এগোতে চাইছে ভারত। তাই আলোচনার রাস্তাও খোলা রেখেছে। ফলে দীর্ঘকাল ধরে যে নীতিতে চলছে নয়াদিল্লি, সেই রাস্তাতেই প্রথমে হাঁটতে চাইছে তারা। দীর্ঘকাল ধরে ভারতের নীতি নো ফার্স্ট ইউজ পলিসি। অর্থাৎ প্রথমেই কোনও চরম পদক্ষেপ ভারত নেবে না। তবে কেউ আঘাত করলে, সেই উত্তর দেওয়ার পূর্ণ ক্ষমতা রাখবে ভারত।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019