২১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০৪ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
মালয়েশিয়ার রাজকন্যা প্রেমের টানে ফুটপাতে। আজকের ক্রাইম-নিউজ

মালয়েশিয়ার রাজকন্যা প্রেমের টানে ফুটপাতে। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক:: ভালবাসাকে নিজের করে পেতে প্রাসাদ ছাড়ে কুঁড়ে ঘরে উঠার উদাহরণ অনেক আছে রীতিমতো রাজকন্যাই ছিলেন বলা যায়। মালয়েশিয়ার অন্যতম ধনী ব্যক্তি এবং দেশটির বিজনেস টাইকুন ক্যা পেঙ’র মেয়ে বলে কথা। কিন্তু সেই রাজকন্যা হঠাৎ করেই যেন রাজপ্রাসাদ ছেড়ে চলে এলেন ফুটপাতে! স্বর্গ ছেড়ে মর্ত্যে নেমে আসার মতো। এর একমাত্র কারণ ভালোবাসা।
হ্যাঁ, পেঙের একমাত্র মেয়ে অ্যাঞ্জেলিন ফ্রান্সিস খু জন্মের পর থেকেই বিলাসবহুল জীবন ভোগ করেছেন। কিন্তু সেই বিষয়-সম্পত্তি আর বিলাসিতাকে এক নিমেষে ছেড়ে হাত ধরলেন অতি সাধারণ এক যুবকের। সম্প্রতি এই ঘটনাটি ঘটেছে ইংল্যান্ডের ওয়েলস শহরে।

মালয়েশিয়ার জন্ম হলেও ২০০১ সালে পড়াশোনার জন্য ইংল্যান্ডে পাড়ি দেন খু। ২০০৮ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর করার সময়ই জেদিদিহ ফ্রান্সিস নামে এক যুবকের সঙ্গে আলাপ হয় তার। ফ্রান্সিসের জন্ম ক্যারিবীয় অঞ্চলে। পেমব্রোক কলেজের ডেটা বিষয়ক গবেষক তিনি। আস্তে আস্তে তাদের সম্পর্ক গভীর হয়। ফ্রান্সিসকে ভালোবেসে ফেলেন খু।

কিন্তু কোটিপতি বাবা যে এই সম্পর্ক মানবেন না তা বেশ ভালো করেই টের পাচ্ছিলেন খু। তা সত্ত্বেও তাদের সম্পর্কের কথা বাবাকে জানান তিনি। মেয়ের ওপর ভীষণ চটে যান খুর বাবা। সোজাসাপ্টা না করে দেন বিয়েতে। খুর সামনে দুটি রাস্তা খোলা ছিল। এক, ফ্রান্সিসকে ভুলে যাওয়া আর দুই, বাবার বিরুদ্ধে গিয়ে তাকে বিয়ে করা।

কিন্তু বাবার বিরুদ্ধে যাওয়াটা মোটেই সহজ ছিল না। কারণ সে ক্ষেত্রে বিসর্জন দিতে হতো তার এতদিনের অভ্যাসকে। বিসর্জন দিতে হতো তার বিলাসবহুল জীবন। খু তাই করলেন। ফ্রান্সিসের ভালোবাসার সঙ্গে যে আর কোনো সম্পদের তুলনা করা যায় না, সেটা বুঝিয়ে দিলেন। প্রাসাদ, সম্পত্তি সমস্ত ছেড়ে হাত ধরে নিলেন ফ্রান্সিসের। সম্প্রতি তারা বিয়ে করেছেন। বন্ধুবান্ধবসহ মোট ৩০ জনকে নিয়ে পেমব্রোক কলেজ ক্যাম্পাসেই এই বিয়ের অনুষ্ঠান হয়।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019