২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:০১ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ছারছীনার পীর সাহেব হুজুরের বরিশাল আগমন উপলক্ষে আগামীকাল শনিবার ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
মিজানুর রহমান আজহারী ও তারেক মনোয়ার কথা সংসদে উত্থাপন

মিজানুর রহমান আজহারী ও তারেক মনোয়ার কথা সংসদে উত্থাপন

অনলাইন ডেস্ক:: সম্প্রতি মিজানুর রহমান আজহারী ও তারেক মনোয়ার যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষ নিয়ে ওয়াজ করেছেন বলে অভিযোগ আসে। সাঈদীর পক্ষ নিয়ে মাহফিল করায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে জাতীয় সংসদে।
বিষয়টি উত্থাপন করেছেন সংসদ সদস্য ও সাংবাদিক নেতা মো.শফিকুর রহমান। তার বক্তব্যের শেষে সভাপতির চেয়ারে বসা ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া বলেন, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে নিয়ে যে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য আসছে এই বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে শফিকুর রহমান বিষয়টি উত্থাপন করেন।

তিনি বলেন, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী রাজাকার ছিলেন। প্রকাশ্য আদালতে তার বিচার হয়েছে, বিচারে তার শাস্তি হয়েছে। এখন কিছু লোক একজনের নাম মিজান আরেক জনের নাম মনোয়ার। তারা বলছেন ঘরে ঘরে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী বেরিয়ে আসবে। শুধু তাই না, একজন বলছে, এখন আর তীর ধনুকের যুগ না, এখন একে ফোরটি সেভেনের যুগ। এটি প্রচ্ছন্ন নয়, প্রকাশ্যে হুমকি। এতে মনে হয়, জামায়াত-শিবির-রাজাকার তৎপর হয়ে গেছে।

শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াত-শিবিরের সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত হয়ে যায়, বিল্ডিং হয়ে যায়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধাদের নামের প্রতিষ্ঠান হয় না। আমার বুন্ধ শহীদ জাবেদের নামে হাইস্কুল আছে, সেই স্কুলে বিল্ডিং হয়নি।

জিয়াউর রহমানের শহীদ বিতর্ক নিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, জিয়া কোথায় যুদ্ধ করেছে? একটা জায়গা দেখাক। শুধু ষড়যন্ত্র করেছে মোস্তাকের নেতৃত্বে। শেষের দিকে মুজিবনগর সরকারের কাছে ষড়যন্ত্র ধরা পরলে মোস্তাককে মন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। আর জিয়াউর রহমানকে ইনঅ্যাকটিভ করে রেখেছিলেন, এটিই হচ্ছে বাংলাদেশের সত্যিকার ইতিহাস।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019