২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:১৬ অপরাহ্ন, ২৮শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা! দর্শনায় দাড়ানো ট্রাকে আগুন ধরিয়েছে দুর্বৃত্তরা বিরামপুর রেলস্টেশনে ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের বড় বোনের ইন্তেকাল
৭৭ বার চেষ্টা করেও বন্ধুর স্ত্রীকে গর্ভবতী করতে পারেননি। আজকের ক্রাইম নিউজ

৭৭ বার চেষ্টা করেও বন্ধুর স্ত্রীকে গর্ভবতী করতে পারেননি। আজকের ক্রাইম নিউজ

অনলাইন ডেস্ক::: নিজে সন্তান জন্মদানে অক্ষম ছিলেন। তবে সন্তানের আকাঙ্খা ছাড়তে পারেননি। তাই ফন্দি এঁটে বন্ধুকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন স্ত্রীকে গর্ভবতী করার।
বন্ধুও তেমনই! মোট ৭৭ বার চেষ্টা করেও বন্ধুর স্ত্রীকে গর্ভবতী করতে পারেননি। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে বন্ধুর বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করেছেন তানজানিয়ার পুলিশকর্মী দারিয়াস মাকামবাকো।

ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, বিয়ের ছয় বছরে পর সন্তান না হওয়ায় অদ্ভুত এক ফন্দি আসে দারিয়াসের মাথায়।

৫২ বছরের বন্ধু ইভান্স মাস্তানোর দ্বারস্থ হন দারিয়াস। বন্ধুকে অনুরোধ জানিয়ে বলেন, আমার স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা করতে হবে। প্রথমে রাজি না হলেও, ২০ লাখ তানজানিয়ান সিলিং অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬০ হাজার টাকায় রাজি হন ইভান্স। শর্ত, আগামী ১০ মাসে সপ্তাহে তিনবার শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে হবে।

মোট ৭৭ বার শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন ইভান্স। তবে ফল মেলেনি। পরে চিকিৎসকরা জানান, ইভান্সও দারিয়াসের মতো বন্ধ্যা। যদিও চিকিৎসকদের এই দাবি স্বীকার করতে রাজি নন ইভান্স। কারণ তার দুই সন্তান রয়েছে। পরে অশান্তির জেরে ইভান্সের স্ত্রী স্বীকার করতে বাধ্য হন, ওই সন্তানেরাও ইভান্সের নয়। বরং তার ভাই এডওয়ার্ডের।

তবে দারিয়াস মাকামবাকো এই যুক্তিতে খুশি হননি। টাকা ফেরত চেয়ে মামলা করেন বন্ধু ইভান্সের বিরুদ্ধে। তবে ইভান্সের দাবি, ‘আমি কোনো ধরনের গ্যারান্টি দিইনি। তাহলে টাকা ফেরত কেন?’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019