০৫ মে ২০২৪, ০১:১২ পূর্বাহ্ন, ২৫শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, রবিবার, ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
গৌরনদীতে আ.লীগের ১০৪ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি মামলা দামুড়হুদায় অগ্নিকাণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক অনুদান প্রদান বাবুগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী তরুণ ছাত্রলীগ নেতা জুয়েলের গণসংযোগ দর্শনার রেলবাজারের আলোচিত গাজা ব্যবসায়ী তহমিনা গ্রেফতার ঝালকাঠিতে পারিবারিক দ্বন্দ্বে সুজনকে পিটিয়ে হত্যা, বাবা ও ভাই গ্রেপ্তার ছেলের কবরে বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবাও ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৩০ বরিশাল সিটিতে ৫ বছর পর সরকারি বরাদ্দে উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন সিলেটে আগাম বন্যার আশঙ্কায়!! হাওরজুড়ে কৃষকের ব্যস্ততা চুয়াডাঙ্গার কার্পাসডাঙ্গা নজরুল স্মৃতি সংসদের সভাপতি ও দর্শনা সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত সহকারি অধ্যাপক এমএ গফুর ইন্তেকাল
মর্গে মিলছে না ঠাঁই, মোদি বললেন ‘ধৈর্যের পরীক্ষা।

মর্গে মিলছে না ঠাঁই, মোদি বললেন ‘ধৈর্যের পরীক্ষা।

ওয়েব ডেস্ক
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। দিশটির বিভিন্ন প্রান্তে সৃষ্টি হয়েছে অক্সিজেনের চরম সংকট। জ্বালানো হচ্ছে গণচিতা। জায়গা মিলছে না হাসপাতালের মর্গে। এমতবস্থায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ‘ধৈর্যের পরীক্ষা চলছে’।

দৈনিক সংক্রমণ ও মৃত্যু সংখ্যা এতটাই বেশি যে, আশঙ্কা দিন দিন বেড়ে চলেছে। সংক্রমণের সীমা অতিক্রম করেছে। বিষয়টি নিয়ে ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানিয়েছেন, এখন করোনার সঙ্গে মোকাবিলার সময় এসেছে। প্রধানমন্ত্রীর কথায়, ‘দেশবাসীর কাছে ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছে করোন’।
মোদি বলেন, ‘করোনা ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছে। মানুষ কতটা কষ্ট সহ্য করতে পারে, তারও পরীক্ষা নিচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘করোনা অনেকের প্রিয়জনকে কেড়ে নিয়েছে। করোনার বিরুদ্ধে লড়াই জিততেই হবে। দেশে করোনা সংকট মোকাবিলা করতে কেন্দ্র ও রাজ্যকে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করতে হবে। প্রত্যেক রাজ্যকে সহযোগিতার আবেদন করছি। কেন্দ্র-রাজ্যকে একসঙ্গে জোট বেধে কাজ করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ভয় পাবেন না। তার চেয়ে সচেতন হন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে চলুন।’ এদিন তিনি বলেন, বিনামূল্যের টিকাকরণ কর্মসূচি চলবে দেশে।

এদিকে করোনা পরিস্থিতি হাতের নাগালের বাইরে যাওয়ার মুখে দিল্লিতে এক সপ্তাহের লকডাউন জারির ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তবে দিল্লির হাসপাতালগুলোর হাল তাতে ফেরেনি। রাজধানীজুড়ে অক্সিজেনের আকাল চলছে। নিত্যদিন অক্সিজেনের চাপ কমে গিয়ে করোনা পজিটিভ রোগীদের প্রাণ যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার স্যর গঙ্গারাম হাসপাতালে ২৫ জন রোগীর মৃত্যুর পেছনে অক্সিজেনের ঘাটতিই প্রধান কারণ বলে অভিযোগ।

উল্লেখ্য, দিল্লিতে গতকাল শনিবার নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৪ হাজারেরও বেশি মানুষ। মৃত্যু হয়েছে ৩৫৭ জনের। রাজধানীতে সংক্রমণের হার দাঁড়িয়ে ৩২.২৭ শতাংশে।
সূত্র- জিনিউজ

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019