অনলাইন ডেস্ক
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ (টিআইবি) বলেছে, নির্বাচন কমিশন তার ওপর অর্পিত সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে নিজেকে অযোগ্য মনে করলে প্রধান কমিশনারসহ কমিশনাররা স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়ালে জাতি উপকৃত হবে। কোনো প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলে কমিশনের সরাসরি ক্ষমতা বিলোপ সাধন করে ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আইন, ২০২০’-এর খসড়া তৈরি হতাশাজনক। দেশের মানুষের মধ্যে যখন নির্বাচন নিয়ে অনাগ্রহ ও আস্থার সংকট বাড়ছে কমিশনের তখন নিজেকে আরও দুর্বল করার হীন আত্মঘাতী উদ্যোগ কার স্বার্থে? এ-জাতীয় অভূতপূর্ব স্বেচ্ছাসমর্পণমূলক আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত গ্রহণ থেকে বিরত থেকে তাদের পদত্যাগ করা উচিত। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান এক বিবৃতিতে বলেন, ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ৯১ই ধারার ১ ও ২ উপধারা অনুযায়ী নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কোনো প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলে, তা তদন্ত করে দেখা এবং তদন্তে তা প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করার সরাসরি ক্ষমতা রয়েছে নির্বাচন কমিশনের হাতে।
সেটি এখন সরিয়ে ফেলা হচ্ছে; যা কমিশনকে সম্পূর্ণভাবে অকার্যকর করে দেওয়ার হীন চেষ্টা ছাড়া আর কিছুই না।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মোহাম্মদ বেল্লাল তালুকদার
প্রধান কার্যালয় ফ্লাট#এ ৫ ট্রফিকাল হোম ৫৫/৫৬ শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন রোড মগবাজার রমনা ঢাকা-১২১৭
মোবাইল নং- 01712573978
ই-মেইল:- ajkercrimenews@gmail.com
Copyright © 2025 আজকের ক্রাইম নিউজ. All rights reserved.