১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:১৮ পূর্বাহ্ন, ৮ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ২৮শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের হিসাবরক্ষকের অপসারণের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম ছাত্র জনতার চুয়াডাঙ্গায় অর্ধশতাধিক মাদক মামলার বিক্রেতা শিবরাসহ আটক ৩ সুন্দরগঞ্জে বিদ্যালয় ভাংচুরের প্রতিবাদে শিক্ষকদের সংবাদ সম্মেলনে ঝালকাঠি জেলা আইনগত সহায়তা প্রদান কমিটির সভা অনুষ্ঠিত তিন ভাই ও ভাগ্নেসহ বরিশাল-২ আসনের সাবেক এমপি শাহে আলমের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও হত্যা চেষ্টার মামলা চাঁদা আদায় নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র ও বিএনপির সংঘর্ষ, আহত ২০ প্রবাসী রেমিট্যান্স আয়ে সিলেট বিভাগ তৃতীয় স্থানে সুন্দরগঞ্জে ত্রাণের চাউল বিতরণ না করায় চেয়ারম্যানকে শোকজ চুয়াডাঙ্গায় চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনে কেটে অজ্ঞাত নারীর মৃত্যু কালকিনি মডেল প্রেসক্লাবের পূর্নাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
আগামী জুন পর্যন্ত ঋণের কিস্তি না নিতে নির্দেশ দিয়েছে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আগামী জুন পর্যন্ত ঋণের কিস্তি না নিতে নির্দেশ দিয়েছে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের কারণে স্থবির হয়ে আসে পুরো বিশ্ব। বন্ধ রয়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য তথা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। যার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও। এ অবস্থায় দেশের এনজিওগুলোকে আগামী জুন পর্যন্ত ঋণের কিস্তি না নিতে নির্দেশ দিয়েছে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ)। সেইসঙ্গে জুনের পর ওই কিস্তির ওপর নতুন কোনো জরিমানা নেওয়া যাবে না বলেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, রোববার মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির পরিচালক মোহাম্মাদ ইয়াকুব হোসেন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা এনজিওগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে একাধিক এনজিও’র সঙ্গে যোগাযোগ করে নির্দেশনা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।

এমআরএ’র ওই নির্দেশনায় বলা হয়, করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্ব বাণিজ‌্যের পাশাপাশি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এ অবস্থায় ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের ঋণ গ্রহীতাদের ব্যবসা-বাণিজ্য তথা স্বাভাবিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডও বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরটি বিধিমালা ২০১০ এর বিধি ৪৪ অনুসরণে ১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে ঋণের শ্রেণিমান যা ছিল, আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত উক্ত ঋণ তদাপেক্ষা বিরূপমানে শ্রেণিকরণ করা যাবে না। তবে কোনো ঋণের শ্রেণিমানের উন্নতি হলে তা বিদ্যমান নিয়মানুযায়ী শ্রেণিকরণ করা যাবে।

নির্দেশনার চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বেসরকারি সংস্থা আর্স বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক শামসুল আলম বলেন, এর ফলে আগামী জুন পর্যন্ত কোনো ঋণ গ্রহীতা কিস্তি না দিলে তাকে চাপ দেওয়া যাবে না। সেইসঙ্গে নির্ধারিত সময় শেষে কোনো প্রকার জরিমানা ছাড়াই বকেয়া কিস্তি গ্রহণ করে ঋণ শ্রেণিকরণ করতে হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019