২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:০৯ অপরাহ্ন, ২৫শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১১ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বাগেরহাটে মোল্লাহাটে ‘অপহৃত তিন শ্রীলঙ্কান নাগরিকউদ্ধার , আটক ৪ বাবুগঞ্জে রাস্তার বেহাল অবস্থা, দুর্ভোগে ৫ হাজার মানুষ সুন্দরবনে উপকূলে অভয়ারণ্যে বন কর্মকর্তাদের ‘ম্যানেজ’ করে বিষ দিয়ে মাছ শিকার জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়ার সময় বেঁধে দিল নয়াদিল্লি বরিশালে মেয়র হতে চান জাপা প্রার্থীও, করলেন মামলা রুমিন ফারহানার প্রশ্ন, নতুন দলের টাকা আসে কোথা থেকে? প্রবাসীর কন্যা মায়ের সাথে অভিমান করে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা সেনাবাহিনী শ্রমিকদলনেতাসহ ১৮ নেতাকর্মীকে ধরে পুলিশে দিল,ছয়টি হাতবোমা উদ্ধার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উপকূলের সুন্দরবন ও নৌপথের নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনা সভা সুন্দরবনের উপকূলে ভেঙে পড়া সেতুতে চরম ঝুঁকিপূর্ণ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ চরমে
বাবাকে ঘরে তালাবদ্ধ করে আগুনে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার । আজকের ক্রাইম নিউজ

বাবাকে ঘরে তালাবদ্ধ করে আগুনে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার । আজকের ক্রাইম নিউজ

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় ছেলের বিরুদ্ধে বাবাকে ঘরে তালাবদ্ধ করে আগুনে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃদ্ধ বাবা দরজা ভেঙে পালিয়ে রক্ষা পেলেও ঘর ও মালামাল আগুনে পুড়ে গেছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার বাসুপাড়া ইউনিয়নের হলুদঘর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

ঘটনার তিন ঘণ্টা পর স্থানীয় লোকজন একটি পানবরজে আত্মগোপন করে থাকা বখাটে ছেলে মিঠুন কুমারকে (৩২) ধরে পুলিশে দিয়েছেন। এ ঘটনায় বাবা বটকৃষ্ণ বাদী হয়ে ছেলের বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা করেছেন।

পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হলুদঘর গ্রামের বটকৃষ্ণের (৬৪) ছেলে মিঠুন কুমার স্থানীয় কিছু বখাটের পাল্লায় পড়ে মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন। মিঠুনকে সুস্থ করার জন্য বিভিন্নভাবে চেষ্টা চালিয়ে আসছিলেন তাঁর স্ত্রী ও বাবা বটকৃষ্ণ। নেশার টাকার জন্য তিনি স্ত্রী, বাবাসহ পরিবারের লোকজনের ওপর নির্যাতন চালিয়ে আসছিলেন। নিরুপায় হয়ে এক বছর আগে স্বামীকে রেখে স্ত্রী ঢাকায় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। কয়েক মাস আগে স্ত্রীর সন্ধান পেয়ে তিনিও ঢাকায় যান। সেখানে তাঁরা একসঙ্গে ছিলেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019