১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০০ অপরাহ্ন, ১১ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি, শনিবার, ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
অনলাইন ডেস্ক::ঢাকার অদূরে সাভারের আশুলিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা ।এই এলাকায় রয়েছে প্রায় তিন শতাধিক মিল কারখানা। এলাকায় প্রায় লক্ষ লক্ষ শ্রমজীবী মানুষের বসবাস। বিভিন্ন জেলা থেকে আশা সকল সাধারণ শ্রমিক সাধারণ মানুষের স্বার্থে তাদের জানমাল নিরাপত্তায় ক্ষেত্রে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও রয়েছেন যথেষ্ট তৎপর
এর মাঝেই রয়েছেন বিভিন্ন সংস্থা সহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, আওয়ামী শ্রমিকলীগ, তাঁতীলীগ ছাত্রলীগ ,সহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন । এরই মাঝেই গুরুত্বপূর্ণ ভাবে দেখা হচ্ছে আশুলিয়া থানা যুবলীগের আহবায়ক কমিটি
এই কমিটিতে রয়েছেন সৎ নিষ্ঠাবান সৃষ্টিশীল রাজনীতির উজ্জ্বল নক্ষত্র আশুলিয়া থানা যুবলীগের আহবায়ক কবির হোসেন সরকার তার নেতৃত্বে। আজ আশুলিয়া থানা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটি একটি শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন ।
এই অবস্থানকে নষ্ট করতে কিছু স্বার্থন্বেষী কুচক্রী মহল নেতারা ক্ষমতা হাতে পাওয়ার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে আশুলিয়া থানা আহ্বায়ক কমিটি কবির হোসেন সরকারের উপর বিভিন্ন অপবাদ অপপ্রচার করে তার সম্মান ক্ষুন্ন সহ বিভিন্ন মামলা অযথা হয়রানি করার উদ্দেশ্যে লিপ্ত হয়ে পড়েছেন।এরই পরিপ্রেক্ষিতে আশুলিয়া জামগড়া ছয়তলা বিভিন্ন কিছু স্বার্থন্বেষী কুচক্রী মহল্লায় নেতাদের ব্যানার-ফেস্টুন করে আশুলিয়া থানা কমিটির আহবায়ক কমিটির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে শিমুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক মোহাম্মদ আমির হোসেন জয়
আশুলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। তারপরও যখন এই অপপ্রচার বন্ধ না হয় তখন তারা এককভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন ব্যানারগুলো সরিয়ে ফেলানোর ।
এর ই পরিপ্রেক্ষিতে গত ০8 /11 /2019 ইং তারিখ আশুলিয়া সোনামিয়া মার্কেট এলাকা থেকে রাত আনুমানিক 3 ঘটিকার সময় রিপন মিয়া, ফারুক হোসেন, শিপু, রিপন, বাবু ও নয়ন ওই অপপ্রচারে ব্যবহৃত ব্যানার খুলে ছয়তলা হইতে নরসিংহ পুর যাওয়ার পথে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে এ ব্যাপারে আশুলিয়া থানায় রিপনের এর স্ত্রী চায়না বেগম বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় ১৪৩,৩৪১’৩২৩,৩২৫,৩২৬,৩০৭,৫০৬,পেনেল কোর্ট ১৮৬০ এর ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন। উক্ত মামলায় উল্লেখ থাকে যে সাবেক যুবলীগ নেতা কর্তিক রুবেল ভূঁইয়া, (৩৮) উজ্জ্বল ভূঁইয়া,(৩৫) পিতা জরু ভূঁইয়া, মোহাম্মদ ময়না মোল্লা ( 35) পিতা জালাল মোল্লা, মোহাম্মদ নাজমুল হক ইমু,(২২) মোহাম্মদ সম্রাট 30, মোঃ সুমন, তমিজ মীর,সহসা তর্জন এদেরকে পিকআপ ভ্যান থেকে নামিয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে হামলা চালায় একপর্যায়ে রুবেল ভূঁইয়া আমার স্বামী রিপন মিয়াকে তার হাতে থাকা চাপাতি দিয়ে মাথায় আঘাত করে । এতে সে মাথায় আঘাত পায় এবং মাথার মগজ বেরিয়ে গুরুতর আহত হয়। এবং অন্যদের রড ব্যানারে ব্যবহৃত প্যারাগ দিয়ে সকলআঘাতের ফলে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আশুলিয়া থানা আহ্বায়ক কমিটির নেতা কর্মীদের মারধর করে ফেলে রেখে গেলে স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে প্রেরণ করেন। রিপন এর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায়তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় । ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখে ধরনের সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা দিবেন বলে আশাবাদী । এ বিষয়ে আশুলিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ রেজাউল হক দিপু জানান আশুলিয়া থানা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির নেতা কর্মীদের মারধর ও কুপিয়ে জখমের ঘটনায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে।ঘটনায় জড়িত থাকা দুই নং আসামি উজ্জ্বল ভূঁইয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে