২২ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৪০ অপরাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, মঙ্গলবার, ৯ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ঝালকাঠি ডিবি পুলিশের অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী আটক বিএনপি’র কর্মী বিষপান ও আঘাতপ্রাপ্ত অবস্থায় উদ্ধার মোংলায় নদীভাঙনে ঝুঁকিপূর্ণ ঘাটে চলছে পারাপার বিপদে হাজারো গার্মেন্টস শ্রমিক,ভাঙন রোধে আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় অগ্রগতি থমকে বানারীপাড়ায় এক বছরের শিশুর গলায় ধারালো অস্ত্র ধরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি: টাকা ও স্বর্নালঙ্কার লুট মোরেলগঞ্জে আধুনিক বাংলা-চায়না হাসপাতাল স্থাপনের দাবি স্থানীয়দের বাকেরগঞ্জে কারখানা নদীর বালুমহল ইজারা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন দর্শনায় লোকমোর্চোর আলোচনা সভা ঢাকাস্থ বাবুগঞ্জ উপজেলা জাতীয়তাবাদী ফোরামের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত আলমডাঙ্গায় সাটারগান ও চাইনিজ কুড়ালসহ ১ জনকে গ্রেফতার সরাসরি ভোটে চেয়ারম্যান-মেয়র নির্বাচন বাতিলের প্রস্তাব
স্কুলের ৫ম শ্রেণির ছাত্রীকে মারার অভিযোগে শিক্ষককে তাৎক্ষণিক চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।

স্কুলের ৫ম শ্রেণির ছাত্রীকে মারার অভিযোগে শিক্ষককে তাৎক্ষণিক চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।

নিউজ ডেস্ক::পটুয়াখালীতে একটি প্রি-ক্যাডেট স্কুলের ৫ম শ্রেণির ছাত্রীকে স্টিলের স্কেল দিয়ে মারার অভিযোগে শিক্ষককে তাৎক্ষণিক চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তার নাম জাহিদ হাসান।

এছাড়া স্কুল কর্তৃপক্ষের অর্থায়নে আহত শিশু শিক্ষার্থী শান্তা আক্তার মনির চিকিৎসার ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) লতিফা জান্নাতি। বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি এই নির্দেশ দেন।

ইউএনও লতিফা জান্নাতি জানান, অভিযোগ পেয়ে দুপুরে সদর থানা পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষক জহিদ হাসানকে আটক করে উপজেলা পরিষদে নিয়ে আশে। কিন্তু নির্যাতিতার পরিবারের মামলা করতে রাজি না চাওয়ায় তাৎক্ষণিক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেয়া হয়। পরে আলোচনার মাধ্যমে শিশুটির চিকিৎসা ব্যবস্থা করা হয়।

গত ১৬ অক্টোবর পরীক্ষায় কম নম্বর পাওয়ার অজুহাতে শিক্ষক জাহিদ হাসান স্টিলের স্কেল দিয়ে শান্তা আক্তারকে মারধর করেন। এতে তার হাতের মাংসপেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসায়ও সুস্থ হয়নি সে। এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সকালে ইউএনও বরাবর অভিযোগ করেন ওই ছাত্রীর মা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019