২২ এপ্রিল ২০২৫, ১০:১৫ অপরাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, মঙ্গলবার, ৯ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
দীর্ঘদিন ধরে চট্রগ্রামের সহ কক্সবাজারে নতুনভাবে ইয়াবাসহ অসামাজিককার্যকলাপে দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েছে । আর এ সকল সাথে অসাধু পুলিশের গোপন মিশন রয়েছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। বিভিন্ন হোটেল কামরায় নীরব দেহ ব্যবসা সম্প্রসারণ করছে এক শ্রেণির ভ্রমণ দেহ ব্যবসায়ী তরুণ -তরুণীরা। এদিকে গতি ২১ অক্টোবর১৯ অভিযানের মাধ্যমে ৫ জনকে গ্রেফিতার করেছেন।
র্যাবের সহকারী পুলিশ সুপার কাজী তারেক আজিজ বলেন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃত পাঁচজনের মধ্যে চারজন বাংলাদেশি আর অন্যজন ভারতীয় নাগরিক। বাংলাদেশি চারজন হলেন রোজিনা (৫২) ও সাইমা (২৮) সম্পর্কে মা মেয়ে। শাহনাজ (৫০), সুমাইয়া ও (২১) এরাও সম্পর্কে মা মেয়ে, কুমল কর (২৮)ভারতীয় নাগরিক।
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, ‘এরা পাঁচজন কক্সবাজার থেকে ইয়াবা নিয়ে ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছিলো। বাংলাদেশি চারজনই ঢাকার বাসিন্দা। অন্যদিকে ভারতীয় নারীর মাধ্যমে তারা ইয়াবা ভারতে পাচার করে। এসব কাজ তারা বহুবার করেছে বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়।
তাদের জিজ্ঞাসাবাদে র্যাব কর্মকর্তা জানান, ভারতীয় নারী কুমল কর বাংলাদেশি রোজিনার সম্পর্কে ভাইয়ের মেয়ে। রোজিনা বাংলাদেশে বিয়ে করে এসে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। তবে ভারতের সাথে যোগাযোগ করে তারা ইয়াবা পাচার করে আসছে। কুমল কর গত ২৭ সেপ্টেম্বর দেশে এসেছে। গত (১৭ অক্টোবর) তারা কক্সবাজার গিয়ে ইয়াবা কিনে ঢাকায় চলে যাচ্ছিল।
অপরদিকে,বি-বাডিয়ার সানিয়া আক্তার অনি চট্রগ্রামেরসহ কক্সবাজারে আসলে সুমাইয়া সাথে ইয়ারসহ অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িত রয়েছে বলে জানা গেছে। সম্প্রতিকালে সোনিয়া আক্তার অনি,নিঝুম চট্টগ্রাম খুলসী থানায় ইয়াবাসহ আটক করলেও পুলিশের গোপন রহস্য কারনে মুচলেকা দিয়ে চেড়ে দেয় বলে অভিযোগ জানা গেছে।যদিও পুলিশ এঘটনা অস্বীকার করে।