১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৯ অপরাহ্ন, ১১ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি, শনিবার, ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি বিএমপি’র শ্রদ্ধা নিবেদন প্রেমের ফাঁদে ফেলে তরুণীর স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ আত্মসাৎ পালাতে গিয়ে প্রাণ গেল আসামির, তিন পুলিশকে আটকে রেখেছেন স্থানীয়রা ঝালকাঠির রাজাপুরে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা দাবি করায় হামলা, আহত ৭ দর্শনায় পুলিশের হাতে গ্রেফতার ৪ বানারীপাড়ায় ভোকেশনাল শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে নবাগত ইউএনওর মতবিনিময় বরিশাল মেট্রো পলিটন বিএমপি’র কোতোয়ালি মডেল থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে উধাও নাসিরের স্ত্রী ছোট ভাইয়ের স্ত্রীকে নিয়ে পালালেন বড় ভাই সুন্দরবন সাব সেক্টরে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা সুবেদার আব্দুল গফফার দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেদিন পাক সেনাদের কাছে মাথা নত করিনি
চেয়ারম্যানের কারাদণ্ড

চেয়ারম্যানের কারাদণ্ড

ক ডিজঅনার মামলায় ঝিকরগাছা উপজেলার হাজিরবাগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিন্টুকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। একই সাথে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

আজ সোমবার যশোরের যুগ্ম দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক শিমুল কুমার বিশ্বাস এক রায়ে এ আদেশ দিয়েছেন।

সাজাপ্রাপ্ত আতাউর রহমান মিন্টু জেলার ঝিকরগাছা উপজেলার মাটিকুমড়া গ্রামের মৃত আলতাফ হোসেনের ছেলে ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। সে পরপর ২ মেয়াদে হাজিরবাগ ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগের মনোনয়নিত হয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন।

আরো পড়ুন>> ক্লিনিকের অ্যবস্থাপনায় রোগীর মৃত্যু

মামলার অভিযোগে জানা গেছে, আতাউর রহমান মিন্টু ২০১৭ সালের ৩ মার্চ চাকরি দেয়ার কথা বলে উপজেলার ইস্তা গ্রামের নুর-উন-নবীর ছেলে খায়রুল ইসলামের কাছ থেকে ৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। পরবর্তিতে চাকরি দিতে ব্যর্থ হওয়ায় টাকা ফেরত চাইলে চেয়ারম্যান তালবাহানা করতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি খায়রুল ইসলামকে ৫ লাখ টাকা ফেরত দেন। পরবর্তীতে চেয়ারম্যান মিন্টু ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে ১০ তারিখে বেসিক ব্যাংক, ঝিকরগাছা শাখার অনুকূলে ৩ লাখ টাকার একটি চেক দেন। একই মাসের ১৫ তারিখে চেকটি ব্যাংকে জমা দিলে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় পরের দিন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ চেকটি ডিজঅনার করে। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান মিন্টুকে উকিল নোটিশের মাধ্যমে ২৫ অক্টোবর টাকা পরিশোধের অনুরোধ করা হয়। কিন্তু তিনি উকিল নোটিশের জবাব না দেয়ায় চলতি বছর ১৯ জানুয়ারি আদালতে মামলা করেন খায়রুল ইসলাম। মামলায় আসামি আতাউর রহমান মিন্টু প্রথম দিনে হাজিরা দিয়ে জামিন নিয়ে আর কোনদিন আদালতে হাজির হননি। মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আসামি মিন্টুর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড ও ৩ লাখ টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন। রায়ের দিনও আসামি মিন্টু পলাতক ছিল।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019